বর্তমান সময়ে Business ছাড়া বোধ হয়, আমাদের সামনে বাঁচার কোন পথই আর বেঁচে নেই। চাকরি-বাকরির যা অবস্থা সে তো আমরা নিজের চোখেই দেখতে পাচ্ছি !!
বেশিরভাগ মানুষই তাই একপ্রকার বাধ্য হয়েই এগিয়ে আসছে ব্যবসা করতে।
কিন্তু Business কি এতই সোজা ব্যাপার !! যে, শুরু করলেই একেবারে লাখপতি বা কোটিপতি হয়ে যাবেন অল্প দিনেই ?
না—–সেটা কোনোভাবেই সম্ভব নয়,
কেন?
এটা লাখ টাকার প্রশ্ন !
তাহলে–কিভাবে বিজনেসটা করব ?
—বা Business সম্পর্কে চিন্তাভাবনার কোন পর্যায়ে আছি আমরা ?
যখন কোন কাজ আমরা শুরু করতে চাই—তখন আমাদের কয়েকটি জিনিসের খুবই প্রয়োজন হয়। উদাহরণ হিসেবে আমরা যদি যুদ্ধকে ধরে নিই—-সেখানে আমরা দেখতে পাবো কয়েকটি জিনিস, যেমন-
1. ঢাল ( প্রতিরোধক )
2. তরোয়াল (Product বা Service )
3. জয়লাভ করার মানসিকতা ( Mind-set )
” ঢাল” আমাদের প্রাণ রক্ষা করবে ।” তরোয়াল” আমাদের জয়কে নিশ্চিত করবে।
এই দুটি কাজকে সঠিকভাবে এগিয়ে নিয়ে যাবে আমাদের জেতার মানসিকতা।
ঠিক আমাদের জীবন বা ব্যবসার ক্ষেত্রেও এই বিষয়গুলি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। কোন একটির অভাব হলে বা ঘাটতি হলে আমাদের পরাজয় বা ধ্বংস নিশ্চিত। কিন্তু আমরা তো যুদ্ধে জয়লাভ করতে এসেছি।
কেউই আমরা হারতে চায় না।
যদি আমরা হারতে না চাই, তাহলে আমাদের ঠিকমতো প্রস্তুতি নিয়ে তবে বিজনেসের ময়দানে নামতে হবে। বা Business শুরু করতে হবে।
ময়দানে নামার পর যে বিষয়গুলির সামনে আমাদের ক্রমাগত পড়তে হবে, সেগুলো হলো—
1. যে কোনো প্রোডাক্ট বা সার্ভিস
2. ওই প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের মূল্য বা Cost
3. প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের কোয়ালিটি
4. ধারাবাহিকতা
5. বিশ্বাসযোগ্যতা
6 কম্পিটিশন বা প্রতিযোগিতা ।
কারণ ,আমরা যে বিজনেসই শুরু করি না কেন, সেখানে আমাদের কাছে থাকবে Product বা Service বা দুটোই।
কিন্তু মজার বিষয় হলো–আমরা এমন কোন বিজনেস শুরু করতে নিশ্চয় পারব না-যা একেবারে নতুন। পৃথিবীতে ,সর্বপ্রথম আমিই বিজনেসটি একমাত্র করছি। এইরকম সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
অর্থাৎ আমার আগেই কেউ না কেউ ইতিমধ্যে বিজনেসটি শুরু করে দিয়েছে। সে কিন্তু খুব সহজে আমাদের ১ ইঞ্চি জমিও ছেড়ে দেবে না। অর্থাৎ যুদ্ধ করতেই হবে।
বিজনেস করতে হলে যুদ্ধ must .চলুন যুদ্ধের স্বরূপটা বুঝে নেওয়া যাক।
যুদ্ধ নম্বর:01
কোনো কোম্পানি বাজারে গুড কোয়ালিটির প্রোডাক্ট এনেছে। দামটাও বেশ ভালোই। সকলেই এটা বেশ ভালোভাবেই জানেন, ভালো জিনিস কিনতে হলে অবশ্যই ভালো দাম বা মূল্য দিতে হয়।
যুদ্ধ নম্বর:02
কোনো কোম্পানি কম দামে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস প্রোভাইড করছে।
যুদ্ধ নম্বর:03
যে কোনো কোম্পানি বাজার ধরতে বা কাস্টমার ধরে রাখতে দিচ্ছে গিফট বা অভিনব ছাড়।
এছাড়াও আরো নানা রকমের বিষয় রয়েছে যেগুলির সম্মুখীন আমাদের হতেই হবে। সে আমি বিজনেসের ক্ষেত্রে নতুন হয় বা পুরনো। অর্থাৎ প্রতিপক্ষ বা কম্পিটিটার্স একটা চ্যালেঞ্জিং বিষয়।
উপরোক্ত বিষয়গুলির অবতারণা কেন আমি একদম প্রথমে করলাম ? -তার কারণ-, আমরা যখন কোন নতুন বিজনেস শুরু করি ,তখন কিন্তু আমরা অনেক বিচার -বিবেচনা না করেই ,একটা আবেগের বশবর্তী হয়ে বা কারো সফলতা দেখে—-শুরু করে দিই। তার ফলাফল বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মারাত্মক বা ভয়াবহ হয়ে থাকে।
সেজন্য বিজনেসের সফলতা পাবার জন্য অনেকগুলো বিষয় সম্পর্কে খানিকটা ওয়াকিবহাল হয়ে তারপর যে কোনো নতুন বিজনেস স্টার্ট করা উচিত।
এখন প্রশ্ন হল, তাহলে কি , কোন বিজনেস সম্পর্কে পুরোপুরি শিখে তারপরে বিজনেস শুরু করা উচিত ? এটাও কিন্তু সঠিক চিন্তাভাবনা নয় !
কোন বিজনেস সম্পর্কে কোন ট্রেনিং নিয়ে বা ম্যানেজমেন্ট কোর্স করে–কমপ্লিট বিজনেসম্যান হয়ে বিজনেস শুরু করা-এটা একটা অলীক ও অবান্তর চিন্তাভাবনা।
কিছুটা জেনে শুরু করা এই কারণে যাতে একেবারে শুরুতেই আমাদের সরলতা বা অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে কেউ আমাদের পথে বসিয়ে না দেয়। অনেকটা ছোট চারা গাছ লাগিয়ে, খাঁচা দিয়ে ঘিরে দেওয়া–ছাগলের হাত থেকে বাঁচাতে।
তেমনি বিজনেস একটা কন্টিনিউয়াস প্রসেস। একটু একটু শিখতে হবে, আর একটু একটু করে Apply করে এগোতে হবে।
এটা দেখা গেছে , একজন সফল ব্যবসায়ী হতে গেলে বেশ কিছু গুণ বা দক্ষতা আয়ত্তে থাকতেই হবে। নতুবা কিছুটা এগোবার পর— থেমে যেতে হতে পারে।
আমরা আমাদের আশপাশের বিভিন্ন সফল বিজনেসম্যান কে দেখে উৎসাহিত হই বা অনুপ্রাণিত হই। তারা
- কেউ মশলার ব্যবসা করে ধনী,
- কেউবা গার্মেন্টস্,
- কেউবা মেডিসিন,
- কেউবা কসমেটিক
- কেউবা সেলুন বা পার্লার,
- কেউবা কোন বড় কোম্পানির ডিস্ট্রিবিউটরশিপ বা হোলসেলার,
- কেউবা সোনার ব্যবসায়ী,
- কেউবা পেট্রোল পাম্প,
- কেউবা প্রাইভেট স্কুল
- কেউবা নার্সিংহোম । ইত্যাদি ইত্যাদি….
এদের সফলতা আমাদের অনুপ্রাণিত করে। আমরাও স্বপ্ন দেখতে থাকি আমিও একদিন ওদের মতই একজন হবো। আমিও একদিন ওদের মতই লাইফ স্টাইল লিড করব।এই ধরনের আরো Article পাবার জন্য এখানে click করুন।
কিন্তু আমরা তাদের সেই সফলতার পিছনের ইতিহাসটা জানতে চাই না। সে কিভাবে ? কি করে ? আজকের জায়গায় পৌঁছলো। তার সফলতার পিছনে কি অমানুষিক পরিশ্রম আছে , কত ত্যাগ আছে , ইত্যাদি ইত্যাদি
—ধরা যাক—শচীন তেন্ডুলকর ।
তার মতো সাফল্য যে কোন হবু ক্রিকেটারিরই স্বপ্ন।-কিন্তু শচীনের–সাফল্যের পিছনের কঠোর পরিশ্রমের কথা শুনলে বা জানলে–অনেকেই ব্যাট ছেড়ে ,মাঠ ছেড়ে পালাবে।
সফল একজন সঙ্গীত শিল্পী বা ড্যান্সার কে তার পারফরম্যান্স ধরে রাখার জন্য চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে বেশিরভাগ সময়টায় তারা তাদের প্র্যাকটিসে দিয়ে থাকেন। বিষয়টি মোটেও জলের মতো নয়। এটা তার অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার লড়াই।
P.S গ্রুপের নাম আজ ভারতবর্ষের প্রায় সকলেই জানে। কর্মসূত্রে এই গ্রুপের বেশ কয়েক বোর্ড অফ ডাইরেক্টর এর সঙ্গে মেলামেশার সুযোগ হয়েছিল। তাদের মধ্যেও অন্যতম হলো আর এন জি ( রাম নরেশ আগরওয়াল ). যিনি ছিলেন খুবই ঠান্ডা মস্তিষ্কের একজন মানুষ। তিনি ২৪ ঘন্টার মধ্যে কতক্ষণ ঘুমাতেন সন্দেহ আছে। প্রচলিত গল্প শুনেছি–রাতেও তিনি খাটের বিছানায় ঘুমাতেন না। বেশি ঘুমালে অনেক কাজ বাকি থেকে যাবে–এই ভয়ে মেঝেতে বিছানা করে সেখানে কাগজপত্র ও ল্যাপটপ নিয়ে শুতেন। রাত্রে দু তিন ঘন্টা ঘুমোতেন কিনা সন্দেহ আছে। এই ঘটনার মিথ্যা বা সত্যতা সম্পর্কে সেভাবে আর খোঁজ খবর না নিলেও তার চালচলন Attitude ইত্যাদি দেখলে বিশ্বাস না করার মতো কিছুই আর বাকি থাকে না।
বড় বড় সফল মানুষের পিছনের ইতিহাস জানলে তাদের প্রতি সমীহ হাজার গুণ বেড়ে যায়। সেজন্য সফল হতে চাইলে—সফল মানুষদের আজকের লাইফস্টাইল না দেখে–নজর রাখতে হবে তার অতীত ইতিহাসের দিকে।
সবাই যখন আনন্দ করছিল ,হয়তো তিনি তখন কোন মার্কেটে নতুন কোন ক্লাইন্ট মিট করছিলেন।
সবাই যখন প্রচন্ড গরমে হাঁসফাঁস করতে করতে ঘরের কোণে বা এসিতে বিশ্রাম নিচ্ছিল, তিনি হয়তো কোন রণাঙ্গনে প্রোডাক্ট Demonstration করছিলেন।
সবাই যখন নিজের পরিবার পরিজনের সাথে আনন্দ উৎসবে মেতে ছিলেন তখন হয়তো তিনি তার নতুন কোন প্রোডাক্টের লঞ্চিং এর জন্য মার্কেট সার্ভে করছিলেন।
সেই জন্যই আজ তিনি সফল মানুষ।
সেই জন্যেই স্বপ্ন আজ তার হাতের মুঠোয়।
অর্থাৎ একজন সফল মানুষের আজকের সফলতা অর্জন করার জন্য বহু মেহনত করতে হয়েছে।
একটা কথা এখানে না বললেই নয়, সেটা হল আজ একজন যে এতটা সফল হয়েছে — তার পিছনে রয়েছে অনেক সংগ্রাম ও অনেক বিফলতার গল্প।
বেকারত্ব: নতুন যুবসমাজ
প্রায় সব মানুষই সফলতা চায়। সফলতার জন্য পরিশ্রম ও করে। তাহলে এখন প্রশ্ন বেকারত্ব শব্দ টা নিয়ে। বেকারত্ব কেন নতুন যুব সমাজকে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলছে ? ? কেনই বা তারা আজ হতাশ জীবন যাপন করছে। চারিদিকে যখন কাজের কোন না কোন সুযোগ রয়েছে !!
আমরা একটু খেয়াল করলেই দেখতে পাবো ,বেকারত্ব যুব সমাজের মধ্যে অনেকটাই ছড়িয়ে আছে। এখানে বেকারত্ব বেশি কেন ? সত্যিই কি সেরকম কোন কাজ নেই ? না কাজের প্রতি অনিহা ? কোনটা ? চলুন বিষয়টি একটু খতিয়ে দেখা যাক।
একটা পরিসংখ্যান থেকে দেখা যাচ্ছে সাধারণভাবে শিক্ষিত শ্রেণীর মধ্যে বেকারত্বের হার অবিশ্বাস্যভাবে বেশি। ৪৭% থেকে সেটি প্রায় ৫২% পর্যন্ত। এই ৪৭% থেকে ৫২% এর মধ্যে যে সমস্ত মানুষ উচ্চ শিক্ষিত ,যেমন মাস্টার ডিগ্রিধারী, অনার্স গ্রাজুয়েট, ফার্স্ট ক্লাস পাওয়া ছাত্র-ছাত্রী, Star marks পাওয়া ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা প্রায় ৩০% থেকে ৩৪% ।
ভালো রেজাল্ট করা ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে বেকারের সংখ্যা এত বেশি কেন?
এর কারণ হলো ,এরা অনেক কাজকেই ছোট মনে করে। অনেক কাজের প্রতিই এদের নাক উঁচু একটা উন্মাসিক ভাব থাকে। তারা ভাবে আমি উচ্চশিক্ষিত। আমার রেজাল্ট ভালো–অতএব এই কাজ আমার জন্য নয়।
আমি কেন-দোকানে কাজ করব ?
আমি কেন খাবারের দোকান দেব,
আমি কেন প্রোডাক্ট সেল করব ?
আমি কেন মাল বিক্রির জন্য মানুষের দুয়ারে দুয়ারে যাব ?
এসব কাজ আমার জন্য নয় !
এসব ভেবেই এই শ্রেণীর মানুষ বেকার হয়ে থাকে। অর্থাৎ তাদের মধ্যে কাজের প্রতি হীনমন্যতা ভীষণভাবে কাজ করে। তাদের হাই কোয়ালিটি মাইন্ড সেটিং তাদের যেকোনো কাজ করতে বাধার সৃষ্টি করে। আমাদের পরিবার এবং পরিবেশের আশপাশে থাকা মানুষগুলো, তাদের যেকোনো কাজ করতে বাধা দেয় । তারা বলতে থাকে, তুই এত ভালো স্টুডেন্ট, তুই করবি সরকারি চাকরি! তা না তুই হাবিজাবি, যা তা করে বেড়াচ্ছিস ! এতে অনেক সময় তারা ডি-মটিভেটেড হয়ে পড়ে।
তবে আশার কথা, দেরিতে হলেও এই তথাকথিত শিক্ষিত শ্রেণীর ঘুম আজ অনেকটাই ভেঙে গেছে। তারা—আজ শুধুমাত্র সরকারি বা বেসরকারি চাকরির জন্য অপেক্ষা না করে—নিজের উদ্যোগে স্বাধীনভাবে নিজস্ব ব্যবসা শুরু করেছেন। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো
তবে নতুনভাবে কোন বিজনেস গড়ে তুলতে হলে , সেই মানুষটির জব মেন্টালিটিকে বিজনেস মেন্টালিটি তে কনভার্ট করতে হবে প্রথমে।
তারপর স্টেপ রাখতে হবে নতুন ব্যবসার জগতে। আর যদি সম্ভব হয় তাহলে আমরা যে ধরনের ব্যবসা শুরু করতে চাইছি, সেই ব্যবসাতে প্রথমেই নিজে ইনভেস্ট, না করে ওই ধরনের ব্যবসার সাথে খুব অল্প পারিশ্রমিকের হলেও ছ মাস বা এক বছর কাজ করে খানিকটা অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে নিলে ভালো হয়। মার্কেটিং বা সেলসের কাজ করে নিলে —ভবিষ্যৎ ভালো ছাড়া খারাপ হবে না। আমরা আমাদের প্রতিপক্ষ থেকে কয়েক ধাপ এগিয়ে থাকবো।
এই এগিয়ে থাকাটাই আমাদের বিজনেসের সাফল্যের দিকে দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যাবে। কারণ এই সময়ে আমাদের মাইন্ড সেট যেমন তৈরি হয়ে যাবে ,তেমনি যোগ্যতা ও অর্জিত হবে।
আমরা যখন মার্কেটিং এর কাজ করব।, তখন আমাদের অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন হবে, এক্সপেরিয়েন্স হবে।
যেমন–কি কি কাজ করতে হবে?
কোন্ কোন্ কাজ করা উচিত হবে না,
কোথায় কোথায় সমস্যা আছে !
কোন সমস্যা আগে মেটাতে হবে।
কাকে কোন কাজের দায়িত্ব দিতে হবে,
কোথায় খরচ করতে হবে,
কোথাকার খরচ কাটছাঁট করতে হবে,
কোথায় এখন খরচ না করলেও চলবে
ইত্যাদি ইত্যাদি
এতসব ঠিকঠাক নিয়ম মেনে করলেও Business-এ সাকসেস কিন্তু খুব তাড়াতাড়ি ম্যাজিকের মতো চলে আসবে না। সেজন্য বিজনেস বেড়ে ওঠার সময় দিতে হবে। প্রস্তুত রাখতে হবে economical strong সাপোর্টের । আরো যে বিষয়গুলোর প্রতি আমাদের খেয়াল রাখতে হবে, সেগুলো হলো-
Proper mind -set.
যেটা আমাদের শক্তি ও সাহস যোগাবে
কঠিন ও নিরবিচ্ছিন্ন পরিশ্রম করার মানসিকতা ‘
টিকে থাকার মানসিকতা বজায় রাখতে হবে।
একটি বিজনেস গবেষণাতে দেখা গেছে, কোন মানুষ যদি সঠিক বিজনেস নির্বাচন করে প্রোপার ওয়েতে দুই থেকে তিন বছর লেগে থাকে অর্থাৎ ২ / ৩ বছর শ্রমদান করে তাহলে সেই কাজে সফলতা আসতে বাধ্য। এক কথায় সফলতা আসবেই।