5 Unique Business Idea আজ যুবসমাজকে দিশা দেখাবেই।কারণ আজকের যুবসমাজ দিশাহীন । কি দিশাহীন নয় ? আজ কি সত্যিই অন্তহীন হতাশা যুব সমাজকে কুঁরে কুঁরে খাচ্ছে না ?বেকারত্ব কি বর্তমান সময়ের সবথেকে বড় একটা সমস্যা নয় ?
5টি Unique Business Idea : আপনার লাইফ স্টাইল বদলে দেবে
এর আসল কারণটা কি ?এর আসল কারণ হল, কর্মসংস্থানের সেরকম কোন ব্যবস্থা বা দিশা যুব সমাজের সামনে সেভাবে দেখা যাচ্ছে না। বিশেষ করে মধ্যবিত্ত সমাজের জব মেন্টালিটি বেকার সমাজকে আরো বেকারত্বের মুখে ঠেলে দিচ্ছে ।তাদের মনে চাকরি ছাড়া আর কোন চিন্তাই সেভাবে সেভাবে জায়গা পাচ্ছেনা।যদিও তারা জানে চাকরির হাল-হকিকৎ।চাকরির গোলক-ধাঁধাঁ থেকে মুক্তি এনে দিতে পারে এই ৫টি Unique Business Idea.
যুবসমাজ চাকরি পাবার জন্য যতটা প্রাণপণ চেষ্টা করছেন,ব্যবসা বা অন্যদিকে সেভাবে তাদের প্রচেষ্টা কিন্তু দেখা যাচ্ছে না।এজন্য অবশ্য আমাদের সমাজের তথাকথিত নাক উঁচু কিছু মানুষ অনেকাংশে দায়ী ।আর ভাগ্যে চাকরি নেই বলে নিজেদের কপালকে আমরা সব সময় দোষারোপ করি।আর এর ফল ভোগ করতে হচ্ছে কিন্তু যুবসমাজকে ।
সেজন্য সমস্ত দ্বিধা-দ্বন্দ্ব ঝেড়ে ফেলে, চাকরির চেষ্টার পাশাপাশি ব্যবসা বা ওই ধরনের কোন প্রচেষ্টা গ্রহণ করলে হয়তো বেকারত্ব কিছুটা হলেও করতে পারে। সবকিছু সকলের জন্য নয়, ব্যবসাও যে সকলে করতে পারবেন সেরকম কথাও নেই। কিন্তু আমরা যদি চেষ্টা করি তাহলে কিছু না কিছু হবেই! সে রকমই ৫টি Unique Business idea (5 Unique Business Idea) কিছু নিয়ে এই আটিকেল ।দেখুন আপনাদের কোন কাজে আসে কিনা। বিজনেসে কিভাবে আপনি সাকসেস পাবেন সেটা জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
শুনতে খারাপ লাগলেও-বিষয়টি খুবই সত্য এবং আমরা তা মানতেও বাধ্য ।
৫টি Unique Business Idea যেটা পারবে,কোনও সরকার সেটা পারবে না। Government বা সরকার এসে যতই বলুক, আমি সকলকে চাকরি দিয়ে দেব, বেকারত্ব আর থাকবে না, সকলে কাজ পাবে, এটা কোনভাবে কোন কালেই সম্ভব নয়!
বর্তমানে ভারতের লোক সংখ্যা ১৪০ কোটিরও বেশি । সারা পৃথিবীর মধ্যে ভারতবর্ষেই সবচেয়ে বেশি young generation বেকার।
আপনার কি মনে হয়, আমাদের দেশের সরকার যতই শক্তিশালী বা ভালো কাজ করার চেষ্টা করুক না কেন , সমস্ত যুবককে চাকরি দেওয়া, একেবারেই অসম্ভব বা কোনভাবেই তা সম্ভব নয়।
এত মানুষের জন্য কর্মসংস্থান তৈরি করা কখনোই সম্ভব নয়।
তাহলে আমরা কি করবো ? না খেয়ে মরে যাবো? হাত-পা ছুঁড়ে কাঁদবো ?
বেঁচে থাকার জন্য খাদ্য-খাবার ,পোশাক-পরিচ্ছদ ও মাথা গোজার বাসস্থানের জন্য ,উপার্জন তো করতেই হবে ! চাকরি না জুটলেও কোনো না কোনো রাস্তা তো বের করতেই হবে।
উপার্জনের সেরকমই 5টি Unique Business idea বা পথ নির্দেশ আপনাদের সামনে তুলে ধরব। কোনো একটি হয়তো আপনার কাজে লেগেও যেতে পারে !
আমি তাদের জন্যই 5টি unique Business Idea এখানে share করবো ।যারা উপার্জনের কত পথ খুঁজছেন অথচ অনেক টাকা পয়সা নেই যে বড় একটা বিজনেস কাল থেকেই শুরু করে দেবেন ।
আমি এখানে কিছু powerful effective small business model-এর information দেবো-যে Business গুলি খুব সহজে,খুব কম টাকাতে,অনায়াসে শুরু করা যাবে।
এই Business Idea গুলি যদি আপনার প্রয়োজনে না লাগে- তাহলে আপনি আপনার আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধবদের মধ্যে শেয়ার করুন।হয়তো কোন একটা Concept কারো কাজে লেগেও যেতে পারে।
আমাদের সবসময় একটা কথা মনে রাখা উচিত ,সকল business সকলের জন্য নয়। কারণ আমাদের চিন্তা ভাবনা ও মানসিকতা ভিন্ন ভিন্ন প্রকৃতির, সেজন্য নিজের পছন্দ ও ভালো লাগা অনুযায়ী বিজনেস নির্বাচন করতে হবে
আর চাইলেই যে সকলে বিজনেস করতে পারবে, এমনটাও নয় ! কারণ আমাদের পরিবেশ, পরিবার দীর্ঘদিন ধরে জব মেন্টালিটিকে ফাস্ট প্রায়োরিটি দিয়ে এসেছে এবং আমাদের অনেকেরই ধারণা আছে Job মানেই জীবনের সফলতা ।
এর পাশাপাশি বিজনেস মেন্টালিটির মানুষও আছে । তবে সংখ্যায় সেটা তুলনামূলকভাবে অনেকটাই কম।আর মজাটা এখানেই ! ওই বিজনেস মেন্টালিটির মানুষটি যখন কোন বিজনেস ডেভলপ করতে শুরু করে তখন তারা আমাদের আশপাশের Job মেন্টালিটির মানুষগুলোকেই Hire করে, যারা তাদের সমস্ত Effort কাজে লাগিয়ে ওই বিজনেসম্যান কে আরো ধনী করে তোলে ।
আমরা যখন বিজনেস শুরু করবো, আমাদের মনে রাখতে হবে, আপনি তখনই একজন সাকসেসফুল বিজনেসম্যান হবেন যখন আপনার বিজনেস চালানোর জন্য আপনাকে আর কাজ করতে হবে না । অর্থাৎ আপনি কাজ না করলেও আপনার বিজনেস চালু থাকবে, সাথে Incomeও।
অনেক মানুষ আছেন, যে বা যিনি নিজের কোন বিজনেস চালাচ্ছেন। আর ভাবছেন উনি একজন বিজনেসম্যান । আসলে কিন্তু তা নয়! আপনার নিজের ব্যবসা ,আপনি নিজের মর্জি মাফিক কাজ করেন। কিন্তু আপনি নিজে কাজ না করলে ইনকাম Big “0”. এটাকে বলা হয় self-employed, বিজনেসম্যান নয় ।
Self-employed থেকে বিজনেস ম্যান হতে গেলে আপনাকে এমন একটা স্ট্রং সিস্টেম Build করতে হবে, যাতে, আপনাকে কাজ করতে না হয়। এমন কিছু Trained Employ থাকবে যারা আপনার কাজটি করে দেবে ।এরকম একটা আউটলেট থেকে যখন আপনি রিলিজ পাবেন, তখন আপনি আরেকটি আউটলেট ওপেন করতে পারবেন বা আপনার বিজনেসে ফ্রাঞ্চাইজি দিতে পারবেন। এইভাবে আপনার বিজনেস দিন দিন বাড়বে।
আপনি যখন প্রথম শুরু করছেন, তখন হয়তো আপনি একা, ব্যবসাও ছোট। কিন্তু ড্রিম যদি বড় রাখেন, মনে যদি জোর থাকে আপনি একদিন অনায়াসে Self- Employed থেকে বিজনেসম্যান হয়ে উঠবেন।
মনে রাখবেন, কোন কাজই ছোট নয়। যে কোন জিনিস প্রথমে ছোটই থাকে। আস্তে আস্তে সেটা বড় হয় ।আর একটা কথা– যে বিজনেস দেখতে খুব একটা ভালো নয়, মনে রাখবেন সেই বিজনেস এর প্রফিট কিন্তু চোখ ধাঁধানো, যে কোন বিজনেসের চাইতে অনেকটাই বেশি।
সেজন্য দেখবেন, অনেক বড় বড় কোম্পানি মুদিখানার দোকান, শাকসবজি, মাছ-মাংসের দোকান শুরু করে দিয়েছে ইতিমধ্যে । এবার আপনার পালা।
দেখে নিন এই ৫টি Unique Business Idea র মধ্যে, আপনার কাছে কোনটি সুইটেবল। তবে খুব বেশি দেরি করবেন না, আজই শুরু করুন। বসে বসে ভাবলে কিন্তু কিছুই হবে না। করতে হবে। শুরু করতে হবে। বিজনেস ও সাকসেস সম্পর্কে আরো জানতে আমার ইউটিউব চ্যানেল Learn Digital Earn Money ও SanjayBiswas Kolkata চ্যানেলে চোখ রাখুন। ভালো লাগলে অবশ্যই চ্যানেলটি লাইক শেয়ার ও সাবস্ক্রাইব করবেন। যে কোন ভিডিও সবার আগে পাওয়ার জন্য ।
1.মশলা প্যাকেজিং বিজনেস:
রান্নাঘর থেকে পাথরের বাটনা অনেক দিন আগেই বিদায় নিয়েছে ।সেই জায়গা দখল করেছে মিক্সচার গ্রাইন্ডার ও রেডি মশলা। কারণ মানুষের হাতে সময় অনেক কমে গেছে, ব্যস্ততার কারণে। সেজন্য প্যাকেটজাত বিভিন্ন মাশলা আজ বাজারে ছড়িয়ে পড়েছে ।এতে সময়ের প্রচুর সাশ্রয় হয়।
আপনিও বিভিন্ন ধরনের মশলা প্যাকেটজাত করে পাইকারি বা খুচরা বিক্রি করা শুরু করতে পারেন।
এর জন্য প্রচুর জায়গা ও প্রচুর ইনভেস্টমেন্ট এর প্রয়োজন নেই। খুব অল্প জায়গাতে, খুব কম দামের দু-তিনটি যন্ত্রপাতি কিনে ব্যবসাটি শুরু করা যায়। প্রথমে ,যে মেশিন গুলি প্রয়োজন হবে, সেগুলো হলো-
- ১. ওজন মাপার যন্ত্র
- ২. প্যাকিং ভ্যাকুম সিলিং মেশিন ।
- ৩. Pulverizer Machine-যেটা দিয়ে মসলা গুড়ো করা হবে।
এই মেশিন গুলোই বড় ও ছোট দু’রকমই পাওয়া যায়।আপনি আপনার পুঁজি হিসাবে এগোবেন।
সেলসের জন্য প্রথমে আপনি নিজেও মার্কেট ভিজিট করে শুরু করতে পারেন ।ব্যবসা চালু হলে দু-একজন সেলসম্যান ও রাখতে পারেন। এই ব্যবসায় লাভের পরিমাণ প্রায় হাফ হাফ। প্রথমে পরিবারের সকলে মিলে একদম ঘরোয়া পরিবেশে বিজনেসটি অনায়াসে শুরু করে দেওয়া যায়।
2.গাছের দোকান
গাছপালা ভালবাসেন না, এমন লোক বোধ হয় সচরাচর খুব একটা মিলবে না। আর বর্তমানে নগরকেন্দ্রিক বা ফ্ল্যাট কনসেপ্ট বেড়ে যাওয়াতে গাছপালার পরিমাণও অনেক কমে গেছে। কিন্তু মানুষ তো থেমে থাকার পাত্র নয়। বাড়িঘর বা flat এর কোণে যে জায়গাটুকু আছে, সেখানেই সুন্দর সুন্দর টবে নানা রকম লতা পাতা ও গাছ পালাতে সাজিয়ে ফেলছেন। না ,প্লাস্টিক বা কাগজের লতাপাতা বা ফুলের গাছ নয়, একদম অরিজিনাল গাছপালা।
সেটা তারা সংগ্রহও করছেন নানা জায়গা থেকে। আপনিও ফুল ও ফলের গাছ বিক্রির ব্যবসাটি এখনই শুরু করতে পারেন। যে সমস্ত মানুষের টবে গাছপালা লাগাবার শখ আছে ,তারা হবেন আপনার খরিদ্দার। তারা তাদের বাড়ি ঘরের পরিবেশ সুন্দর রাখতে ,আপনার কাছে আসবে, নানা রকম গাছপালা কিনতে। সেই সমস্ত রুচিশীল মানুষকে সাহায্য করে- আপনি ইনকাম করতে পারেন।
এর জন্য ক্যাপিটাল কিন্তু খুব একটা প্রয়োজন নেই। বাজার বা তার আশপাশে একটা ঘর ভাড়া নিয়েও শুরু করতে পারেন নার্সারীর ব্যবসা। দোকানে রাখতে হবে বিভিন্ন ধরনের ফুল, ফল, গাছ, লতা-পাতা, বাহারি গাছ, বিভিন্ন ধরনের মাটি ও প্লাস্টিকের টব, গাছের খাবার বা গাছ পরিচর্যার বিভিন্ন জিনিসপত্র।আরো কি কি দোকানে রাখবেন? আপনি যখন ব্যবসাটি শুরু করবেন, আস্তে আস্তে মানুষ আসা শুরু করবে, তারাই তাদের প্রয়োজনীয় নানা রকম জিনিসপত্রের অর্ডার আপনাকে দেবে। আপনিও বিচার -বিবেচনা করে সেগুলি সরবরাহ করতে পারলে আপনার ব্যবসা ক্রমে বাড়তে থাকবে ।
3.সোলার এনার্জি সেট-আপ কোম্পানি
বর্তমানে ইলেকট্রিক বিল মানুষকে ভীষণ চিন্তায় ফেলে দিয়েছে।
যেমন বাড়ছে নানা ধরনের ইলেকট্রিক্যাল যন্ত্রপাতির ব্যবহার । সঙ্গে সঙ্গে লাফিয়ে বাড়ছে লাগাম ছাড়া বিদ্যুত বিলও।
এই পরিস্থিতির হাত থেকে পরিত্রাণ দিতে পারে সোলার এনার্জি সেটাপ। এখানে, নিজের বাড়ির ছাদে ,সোলার প্যানেল বসিয়ে, সূর্যের তাপকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের মাধ্যমে ,ইলেকট্রিক বিল কমানো সম্ভব।
এই সেটআপ বসাতে যে প্রচুর খরচ তা কিন্তু নয়। তুলনামূলকভাবে অনেকটা কমই । সেজন্য বহু মানুষ আজ এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে বেশ উৎসাহী ।
আপনি আপনার এলাকায় এই সার্ভিস প্রোভাইড করার কাজ করতেই পারেন। সেজন্য প্রয়োজনে কোন ভাল কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে ফ্রানচাইজি বা কমিশন ভিত্তিক কাজ শুরু করতে পারেন।
প্রয়োজন হলে এই বিজনেস শুরু করবার আগে একটা Training নিয়ে নিতে পারেন। বাজারে অনেক ভালো ভালো কোম্পানি তাদের সোলার সিস্টেম সেটআপের মার্কেটিং ইতিমধ্যে শুরু করে দিয়েছে। আপনিও শুরু করতে পারেন ।
4.Spoken English Coaching Class:
এডুকেশন সব সময়ই আর পাঁচটা বিজনেসের থেকে আলাদা। এতে যেমন সম্মান আছে ,তেমনি ইনকামও আছে।
আপনি যদি পড়াতে আগ্রহী থাকেন। যদি ভালো ইংরেজি বলতে পারেন ও বোঝাতে পারেন, তাহলে, Spoken English কিন্তু ঘরে বসে, প্রায় বিনা খরচে, আপনার নতুন বিজনেস হয়ে উঠতে পারে।
বর্তমান সময়ে শিক্ষা ব্যবস্থার হাল আমরা সকলেই জানি। অথচ এক পা এগোতে গেলে ইংরেজি ছাড়া উপায় নেই। সেজন্য এই ইংরেজি ভাষা শেখার জন্য সচেতন মানুষ মাত্রই মরিয়া।
আপনাকে জানতে হবে, আপনি ,কাদের স্পোকেন ইংলিশ শেখানোতে পারদর্শী।
একটা গ্রুপ হল ছাত্র-ছাত্রী। যারা স্কুলে পড়ে। বিশেষ করে বাংলা মাধ্যম স্কুলে। সেখানকার পড়ুয়াদের বাবা মায়েদের ইচ্ছা, তাদের ছেলেমেয়ে ইংরেজিতে কথা বলুক। কিন্তু সামর্থ্য নেই বলে সেখানে পড়াতে পারেন না। আপনি যদি ,ওই বাবা-মায়েরদের স্বপ্ন পূরণে কোনোভাবে সাহায্য করতে পারেন, অবশ্যই তুলনামূলক কম অর্থের বিনিময়ে, স্পোকেন ইংলিশ কোচিং কিন্তু রম-রমিয়ে চলবে।
আর একটা গ্রুপ হল ,চাকরির জন্য বা চাকরি করছেন কিন্তু ইংলিশে তেমন একটা ভাল নয়। কর্মক্ষেত্রে ইংরেজি বলতে না পারার কারণে অস্বস্তিতে আছেন, প্রমোশন আটকে যাচ্ছে, এই রকম মানুষদেরকে যদি আপনি Trained করতে পারেন ,সেটাও আপনার ক্ষেত্রে একটা Great opportunity.
এই কোচিং শুরু করার আগে, অবশ্যই মনে, রাখবেন আপনার আগেও কিন্তু এই পেশাতে অনেক মানুষ, অনেক প্রতিষ্ঠান যুক্ত আছে। তাহলে মানুষ আপনার কাছে আসবে কেন ? আপনাকে চেনে না ! আপনার বিষয়ে জানে না!
আমার টিপস্- আপনি যদি অফলাইন অর্থাৎ বাড়িতে ডেকে Spoken English শেখাতে চান, তাহলে- বন্ধুবান্ধব ও পরিচিত মহলে প্রচার করে দিন, আপনি ফ্রিতে অষ্টম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের সপ্তাহে দুদিন করে একটা Spoken English ট্রেনিং দেবেন। প্রয়োজনে Free Class বাড়ানো হবে। ১ মাস বা ২ মাস Free Class করানোতে আপত্তি না থাকলে, বিষয়টি পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।১মাস বা ২মাস পরে কেউ Paid courseএ শিখতে চাইলেও রেটটা অবশ্যই কম রাখবেন।
আর একটা পদ্ধতি হলো, অনলাইন পদ্ধতি।
সেজন্য অবশ্যই আপনাকে Google meet বা zoom এ Class নেওয়া, প্রেজেন্টেশন তৈরি করা, ইত্যাদি বিষয়গুলি শিখে নিতে হবে।
ফ্রি স্টুডেন্ট পাওয়ার জন্য টাকা খরচ করে facebook add চালাতে হবে ।
আগেরটির মতো এখানেও আমি একমাস বা দুই মাস ফ্রি ক্লাস করিয়ে আপনার Skill দেখানোর পরামর্শ দেবো।
এভাবে ফ্রি ক্লাসের মাধ্যমে অনেকেই প্রতিষ্ঠা পাচ্ছেন ও ইনকাম করছেন। আপনিও নিশ্চয়ই পারবেন। শুরুটা ফ্রি হলেও, একসময় দেখবেন প্রচুর মানুষ আপনার নির্ধারিত টাকার বিনিময়ে আপনার কাছে পড়তে আসছে ।
5.Fast Food Stall:
ফাস্ট ফুড পছন্দ করেন না, এরকম মানুষ বোধ হয় এখন আর একজনও নেই ।সময় বা সুযোগ পেলেই মন পছন্দ কোন আইটেম নিয়ে বসে পড়ে এখন সবাই ।
বাড়ির একঘেয়ে খাবারের থেকে নিস্তার পেতে, আমরা অনেকেই চেখে নিই ফাস্টফুড। সেজন্য, এই ধরনের ফাস্টফুড এর চাহিদা ও জনপ্রিয়তা তুঙ্গে।
এই ফাস্টফুডের ব্যবসা করেও আপনি ভালো একটা রোজগার করতে পারেন ।এগরোল,ঘুগনি,মোমো, চাউমিন, চপ পকোড়া ,পরোটা, ফ্রাইড রাইস ইত্যাদি খাবার মানুষের খুবই পছন্দের। বিশেষ করে ইয়াং জেনারেশন।
আপনি যদি আপনার খাবারের কোয়ালিটি ভালো করতে পারেন। দাম যদি তুলনামূলক কম হয় এবং একটু জনবহুল এলাকাতে Fast food সেন্টার খুলতে পারেন, সেটা চলবেই। আর এই ব্যবসাতে প্রফিট মার্জিন হল হাফ হাফ ।
নিজে কাজ জানলে অবশ্যই অ্যাডভান্টেজ পাবেন ।আবার কয়েকজন উদ্যমি বন্ধু-বান্ধব মিলে যৌথভাবেও শুরু করতে পারেন এই বিজনেস। এতে মজাও যেমন আসবে, তেমনি ইনকামও।